وَأَقِيْمُوْا الصَّلَاةَ وَاٰتُوْا الزَّكَاةَ وَمَا تُقَدِّمُوْا لِأَنْفُسِكُمْ مِّنْ خَيْرٍ تَجِدُوْهُ عِندَ اللهِ اِنَّ اللهَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ بَصِيرٌ
“তোমরা নামায কায়িম করো, যাকাত আদায় করো। আর তোমরা নিজেদের জন্য যে উত্তম আমল করে থাকো তার প্রতিদান মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট পাবে।
নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমরা যে সমস্ত নেক আমল করে থাকো তা দেখেন।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১১০)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে সরাসির যাকাত শব্দ ৩২ বার, ইনফাকা শব্দ ৪৩, ছদকা শব্দ ৯ বার মোট ৮৪ বার এসেছে। এছাড়া খরচ করার হিসেবে প্রায় ১৫০ বার এসেছে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি রিযিকের মালিক, তিনি যাকাত ব্যবস্থাপনা দিয়েছেন, একমাত্র পবিত্র যাকাত উনার মাধ্যমেই অর্থনৈতিক মুক্তি ও স্বচ্ছলতা আসে এবং আত্মিক পরিতৃপ্তি অর্জন হয়। কুদরতী ফায়সালা হবে, চাহিদাতো মিটবেই সম্পদ বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। যখনই যাকাত জারী হয়েছে তখন ঘরে ঘরে লক্ষ লক্ষ দিনার-দিরহাম।
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেছেন, উনারা কাফতানের কাপর দিয়ে নাক মুবারক মুছেছেন। সুবহানাল্লাহ!
وَمَا آتَيْتُم مِّن زَكَاةٍ تُرِيدُونَ وَجْهَ اللَّـهِ فَأُولَـٰئِكَ هُمُ الْمُضْعِفُونَ ﴿٣٩﴾
অর্থ : “আর তোমরা যারা যাকাত দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি কামনা কর; তারাই ঐ সম্পদ বহুগুণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হবে।” (পবিত্র সূরা রূম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৯)